পোস্টগুলি

কম্প্লাইন্সে চাকুরী করা একজন অফিসার আর এইচ আর এ চাকুরী করা একজন অফিসারের মধ্যে পার্থক্যটা কি? (Difference Between Compliance Officers & HR Officers)

ছবি
আমাকে এক বন্ধু প্রশ্ন করেছিল দোস্ত তোর মতে... কম্প্লাইন্সে চাকুরী করা একজন অফিসার আর এইচ আর এ চাকুরী করা একজন অফিসারের মধ্যে পার্থক্যটা কি? উত্তরঃ আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতার থেকে কিছু কথা বলছি। আমি একটা কোম্পানিতে জয়েন করেছিলাম সংগত কারনে প্রতিষ্ঠানের নামটি উল্লেখ করা হল না। সেখানে এইচ আর, কম্প্লাইন্স, ওয়েলফেয়ার অফিসারদের নিয়ে প্রায় ৩৫-৪০ জনের একটা টিম। ১০-১১ জন কম্প্লাইন্স, আর ওয়েফারার অফিসার ছাড়া সবাই এইচ আর এডমিন অফিসার। বলতে গেলে অনেনেনেনেক বড় টিম।  প্রত্যেকে ছিল অসম্ভব ভাল কো-অপারেটিভ এবং মিশুক। আমি সত্যি নিজেকে গর্বিত মনে করছিলাম আর তাদের সাথে খাপ খায়িয়ে নিজের কাজের প্রতি গুরুত্ব দিচ্ছিলাম। চেষ্টা করছিলাম আমার কাজটা যেন দিন শেষে ভাল ভাবে উপস্থাপন হয়। আমি আদ্যে জানি না আমি কতটুকু আউটপুট দিতে পেরেছিলাম। মূল কথায় আসিঃ ওই অফিসের নিয়ম ছিল নতুন নিয়োগকৃত শ্রমিকদের ফাইলক্রোস চেক করার জন্য কম্প্লাইন্স অফিসার দ্বারা অডিট করানো হত। সেই জন্য ফাইলগুলো পুরাতন এইচ আর থেকে নিয়ে নতুন বিল্ডিংয়ের এইচ আর এ নিয়ে যেতে হত।  প্রায় সময় কম্প্লাইন্স অফিসাররা পুরাতন এইচ আর এ যে অফিসার দ্বায়িত্বে থাকত...

The Autobiography of Traffic Lights

ছবি
Let's talk to us a few things before we go to Sezada.  On behalf of all the traffic light associations of Dhaka city, I am calling panthapath more traffic lights. Photo: Panthapath Mor I had to burn a lot of wood to stand here. There was so much corruption about me.  I made a budget of 100 times what I was worth and finally settled down. He also taught me my rules. They also assured us that they would provide all facilities. For example: see a doctor if I'm sick, plaster surgery if my skin burns and blackens in the sun, or if I'm injured in a storm and lying in the middle of the road. He also has a good system. How many other benefits?   I was jumping like a ratty in joy. I was very happy with what a book was. Thinking that I will give a beautiful city of Dhaka to so many people. Arranged. Everyone will see me and make the country beautiful through discipline. No one spoke up.  How many years have I been standing today? No one is looking for me. Have I forgotten...

চাঁদনী মুখ,

ছবি
  চাঁদনী মুখ,  - রনো ইসলাম। চাঁদের মত মুখ খানি, তুমি আছো আমার এই অন্তর যামী। তুমি কত সুন্দর? জানি বিধাতা আর আমি। চোখ ‍দুটি তোমার মায়ায় ভরা, দেখলে হয়ে যাই দিশেহারা। কি দিয়ে কি করবো?ভেবে পাই না তার কুল। আমি এবার বুঝতে পেরেছ,  আমার হৃদয়ে ফুটেছে ভালবাসার ফুল।

এই মাত্র পাওয়া খবর। আশুলিয়া কয়েকটা গার্মেন্টস সাধারন ছুটি ঘোষনা।

ছবি
 অক্টোবর থেকে গার্মেন্টসে মজুরি বৃদ্ধি জন্য যে আন্দোলন চলছে। তার নতুন মজুরি গত মঙ্গলবার ঘোষনা করার পর ও আজ বৃহস্পতিবার কয়েকটা ফ্যাক্টরি সকাল ১০ টায় সাধারন ছুটি ঘোষনা করছে। আশুলিয়াতে আন্দোলনের শুরু থেকেই তাদের কার্যক্রম স্বাভাবিকভাবে চালিয়ে আসছিল। মজুরি বোর্ডের সিদ্ধান্তে শ্রমিক দের মধ্যে কোন খোপ প্রকাশ না করনি। কিন্তু কিছু অসাধু লোকের নিজেদের সাধ্যসিদ্ধির জন্য সংঘবদ্ধ হয়ে ছোট মিছিল বের করে। যার ফলশ্রুতিতে পলমলের আরকে-২, হামজা, আয়শা ক্লোথিং লিমিটেড সহ আরো বেশ করেকটি রেপুটেড কোম্পানী সাধারন ছুটি দিয়ে শ্রমিকদের ছুটি দেন। বড় ধরনের সহিসুতার এড়াতে ওই ফ্যাক্টরির কার্যক্রম বন্ধ করে পরিস্থিতি নিজদের নিয়ন্ত্রণে রাখেন। 

বাড়তে চলছে গার্মেন্টস শ্রমিকদের মজুরী। তাহলে স্টাফদের কি হবে?

ছবি
শ্রমিকদের মজুরী বৃদ্ধি ১২৫০০ টাকা। অক্টোবর থেকেই চলছে গার্মেন্টস শ্রমিকদের মজুরী বৃদ্ধি করার জন্য আন্দোলন। সর্বনিন্ম মজুরী হতে হবে ২৩০০০ টাকা। এই নিয়ে দফায় দফায় চলছে বৈঠক।  মালিকপক্ষ ও শ্রমিক পক্ষ এর প্রধানেরা। কিন্তু কোন সমাধান হচ্ছে না। প্রথমবার ১০৪০০ টাকা মালিক পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত দিলে তাতেও শ্রমিক পক্ষের প্রতিনিধিরা তাতে রাজি নয়।  এতে আন্দোলনের ভয়াবহতা আরো বেড়ে যাওয়াতে আজ মঙ্গলবার, ০৭ নভেম্বর-২০২৩ তারিখ সিদ্ধান্ত হয় ১২৫০০ টাকা।  এতে শ্রমিক পক্ষ মানবে কিনা তা নিয়ে এখনও আছে সংশয়।  শ্রমিকদের মজুরী কাঠামো: স্টাফদের কি হবে? আমাদের কি হবে? যারা আমরা একজন শ্রমিকের সমপরিমাণ ও তাদের থেকেও কম বেতনে মালিক পক্ষ অতি সহজেই স্টাফ নামে দিয়ে রাখছেন। তাদের বেতনের কথা কি আদ্যে কেউ ভাবছে কিনা আমার অবগত নেই। 

চাঁদাবাজী নাকি ভিক্ষা? (Extortion or begging?)

ছবি
  চাঁদাবাজী নাকি ভিক্ষা? সরকারী রাস্তা দখল করে শহরের প্রত্যেকটা বড় ছোট স্থানে অল্প পুজির মানুষেরা ভ্যানে বা কাটুনে করে কিছু না কিছু বিক্রি করছে।  এই শহরে একটা টিকে থাকা দায়। সেখানে পরিবারের খরচ মেটাতে তাদের কিছু না কিছু ্একটা করতে হয়। কেউ হয়তো  রাস্তার পাশে ডিম বিক্রি করছে। কেউ আবার গার্মেন্টেসের পণ্য বিক্রি করে। কেউ ফুসকা বিক্রি করে। বিভিন্ন মানুষ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করে তাদের জীবন ধারন করছে।  বর্তমান বাংলাদেশের দ্রব্যমূল্যের উর্দ্ধগতিতে শাক পাতা খেয়ে বেচে থাকতে হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে মানুষ। কথায় আছে, “মরার উপর খারার ঘা”  এমনিতে জিনিসপত্রের দাম ক্রমেই বেড়ে চলছে। তার উপরে হরতাল, অবরোধ, শ্রমিকদের বেতন  বৃদ্ধির জন্য রাস্তা ঘাট বন্ধ । বাংলাদেশের সাধারন মানুষের শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। তার মধ্যে দুই একজন যা ও একটু কাজ করে খাবে তাদের উপর পুলিশ ও ক্ষমতাসীন দলের দৈনিক হপ্তা তো আর বন্ধ হয়নি। প্রতিদিন রাস্তার পাশের দোকান দার দের কাছ থেকে একজন সুঠাম দেহের কালো ভদ্রলোক এসেই বলল..দে। অমনি ওখানে দোকানদার তার পকেট থেকে ১০০ শত টাকার একটা নোট বের করে দিয়ে দি...

সুন্দর কালো বউ। লেখকঃ রনো ইসলাম।

ছবি
আমার মাথায় কি ভুত চাপছে যে, আমার এত সুন্দর কালো একটা বউ থাকতে আবার বিয়া করমু। তুই যে আমার সুন্দর কালো একটা বউ তোরে ছারা আর কেউরে মোর ভালই লাগে নারে।পর্ব- (০১) ছবিঃ অনলাইন ৫ ফিট ৪ ইঞ্চি, সুঠাম গঠনে দেহে ঘাম যেন শিশির বিন্দুর মত টপটপ করে পড়ছে। পড়নের লুঙ্গিটাও বেশ পুরাতন হয়ে গেছে। সম্পূর্ণ গল্প পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করুন লুঙ্গির কোমরের অংশে লাল একটা গামছা দিয়ে কোমরটা খুব মজবুত করে বাধা। ডানে বামে দোল খেলেই সোহরাপ ভ্যান গাড়ি টেনে নিয়ে যাচ্ছে। সোহরাপের বয়স এই ছাব্বিশে পা দিল। তার বয়সী ছেলে মেয়েরা এখনও পড়াশোনা করে বাবার হোটেলে খাচ্ছে। কিন্তু সোহরাপকে অনেক আগেই সংসারের হাল ধরতে গিয়ে নিজের পড়াশোনা ছেড়ে দিতে হয়েছে। বাবা দিন মজুর একদিন কাজ করলে তিন দিন অসুস্থ হয়ে ঘরে পড়ে থাকতো। সংসারই চলতো না আবার পড়াশোনা তো অনেক দূর। সাত বছর আগে কোন এক শীতকালে বাবা-মা তাকে বিয়ে করিয়ে দিয়েছিল লতা নামের পাশের গ্রামের একটা মেয়ের সাথে। সোহরাপ আর লতার সংসার জীবন সাত বছর কেটে গেলেও এখন প্রযন্ত কোন বাচ্চা হয়নি। বাচ্চা হচ্ছে না তাই নিয়ে আশে পাশের মানুষ জন কানাকানি করলেও সোহরাপের তাতে কোন মাথা ব্যাথা নেই। সোহরাপের বাবা...